fbpx

রেকর্ডের ফাইনালে যা ছিল

রেকর্ডের বিশ্বকাপ ফাইনালে যা ছিল

* ষষ্ঠ দল হিসেবে একাধিকবার বিশ্বকাপ জেতার রেকর্ড করল ফ্রান্স। আগে যে কীর্তি ছিল ব্রাজিল (৫ বার), জার্মানি (৪ বার), ইতালি (৪ বার), আর্জেন্টিনা (২ বার) ও উরুগুয়ের (২ বার)। একটি করে বিশ্বকাপ জিতেছে ইংল্যান্ড ও স্পেন। বিশ্বকাপ জিতেছে মাত্র আটটি দেশ।

* বিশ্বকাপ ফাইনালে গোল করা কিলিয়ান এমবাপ্পের বয়স ১৯ বছর ২০৭ দিন। এর চেয়ে কম বয়সে ফাইনালে গোল করেছেন কেবল পেলে (১৯৫৮ বিশ্বকাপে, ১৭ বছর ২৪৯ দিন বয়সে)।

* ফাইনালে আত্মঘাতী গোল করা প্রথম ফুটবলার মারিও মানজুকিচ। অবশ্য পরে নিজে গোল করে পাপমোচন করেছেন। চ্যাম্পিয়ন লিগ ও বিশ্বকাপ ফাইনালে গোল করা মাত্র পঞ্চম খেলোয়াড় তিনি। আগে এই কীর্তি ছিল ফেরেঙ্ক পুসকাস, জলতান জিবর, জার্ড মুলার ও জিনেদিন জিদানের।

* কোচ ও অধিনায়কের ভূমিকায় বিশ্বকাপ জেতা মাত্র দ্বিতীয় ব্যক্তি হলেন দিদিয়ের দেশম। এর আগে যে কীর্তি ছিল জার্মান কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের। খেলোয়াড় ও কোচের ভূমিকায় বিশ্বকাপ জেতা তৃতীয় ব্যক্তি ব্রাজিলের মারিও জাগালো।

* তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতলেন এমবাপ্পে। পেলে জিতেছিলেন ১৭ বছর বয়সে, ইতালির জিউসেপ্পে বারগমি জিতেছিলেন ১৮ বছর বয়সে। ১৯ বছর বয়সে জিতলেন এমবাপ্পে।

* এমানুয়েল পেতিতের (১৯৯৮ বিশ্বকাপ) পর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলা কোনো খেলোয়াড় বিশ্বকাপ ফাইনালে গোল করলেন পল পগবা।

* একই মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের ও বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা দ্বিতীয় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ খেলোয়াড় দেয়ান লভরেন। ২০০৬ সালে এই কীর্তি গড়েছিলেন থিয়েরি অঁরি। একই সালে চ্যাম্পিয়নস লিগ ও বিশ্বকাপ ফাইনাল হারার কীর্তিতে এই দুজন ছাড়াও আছে আরিয়েন রোবেনের নাম। ২০১০ সালে এই অভিজ্ঞতা হয়েছিল বায়ার্নের ডাচ তারকার।

* সর্বশেষ চার বিশ্বকাপের ফাইনালেই ফরাসি ক্লাব মোনাকোর গোলরক্ষক খেলেছে। এবং হেরেছে! ২০০৬-এ ফাবিয়ান বার্থেজ, ২০১০-এ মার্তেন স্তেকেলেনবার্গ, সার্জিও রোমেরো এবং দানিয়েল সুবাচিচ।

* ১৯৯৮ বিশ্বকাপের পর এই প্রথম ফাইনালে কোনো দল কমপক্ষে ৩টি গোল দিল। আগের কীর্তিটাও ফ্রান্সেরই। ফাইনালে সব মিলিয়ে হয়েছে ৬ গোল। ফাইনালে ৬ গোল দেখা গেছে তিনবার: ১৯৩০, ১৯৩৮ ও ১৯৬৬ বিশ্বকাপে। ১৯৫৮ বিশ্বকাপে হয়েছিল ৭ গোল!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *